উত্তরা ট্রাফিক পুলিশের ভঙ্গুর দশা!!
মোঃরফিকুল ইসলাম মিঠু।। রাজধানীর উত্তরা ট্রাফিক পুলিশের ভঙ্গুর দশার পরিবর্তন চায় উত্তরাবাসী। সরেজমিনে দেখা গেছে,আব্দুল্লাহপুর ও গাজীপুরের সড়ক পাশাপাশি থাকার কারণে,গাজীপুরের কিছু সংখ্যক সি এন জি ঢুকে পড়ছে উত্তরা। এতে করে সারাক্ষণ যানজট লাগেই আছে উত্তরা। নিয়মিত আবদুল্লাহপুর খন্দকার সি এন জি পাম্পের পাশে এবং উত্তরার বিভিন্ন পয়েন্টে দাড়িয়ে থেকে যাএী বহন করছে সি এন জি। এতে করে সাধারণ মানুষের চলাচলে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। দূর্ভোগে পড়েছে পথচারীরা। সাধারণ মানুষ দোষারোপ করছে ট্রাফিক পুলিশের অব্যবস্থাপনাকে।
প্রাইভেট সি এন জি গুলো যাত্রী বহনের নিয়ম না থাকলেও দিব্বি ট্রাফিক পুলিশের সামনেই যাত্রী বহন করে বেপরোয়া চলছে। বিমানবন্দর এলাকায়র ট্রাফিক পুলিশের বক্সের সামনেই এই সি এন জি গুলো অবাধে চলছে।
মজিদ নামে একজন সি এন জি চালক বলেন, মাসিক ৫০০০ পাঁচ হাজার টাকা করে দিয়ে মাসিক করতে হয় ঢাকায় ঢুকতে। টাকা না দিলে কোন ভাবেই ঢোকা যাবে না ঢাকায়। এই রকম প্রায় ৭০০-৮০০ সি এন জি ঢাকার আসে। এক একটি ট্রাফিক বক্সে ৩০ টি ৪০ টির মত সি এন জির দায়িত্ব দেয়া হয় বলে শুনা যায় ।
শুধু সি এন জি বানিজ্যই নয় সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত অটো রিকশা ইজিবাইক বাণিজ্যে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে ট্রাফিক পুলিশ এমন মন্তব্য সাধারণ জনতার। সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত আনসার সদস্যরা যে সকল রিকশা ইজিবাইককে টোকেন না থাকে তাদের আটক করে ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকা নিয়ে ছেড়ে দেওয়ারও অভিযোগ পাওয়া গেছে। এক একটি অটোরিকশা টোকেনে সপ্তাহে ৭০০ টাকা করে দেয়া হয়।যা নিয়ন্ত্রণ করে ট্রাফিক পুলিশের টি আই।
ইজিবাইক থানা পুলিশ ও ট্রাফিক পুলিশ ও বিভিন্ন পাতি নেতা নিয়ন্ত্রণ করে। এই বিষয় আব্দুল্লাপুর ও বিমানবন্দর ট্রাফিক পুলিশের টি আই খাদেমুল ও পান্নুকে একাধিকবার ফোন করেও কোন বক্তব্য পাওয়া যায় নি।
স/এষ্